1.প্রান্তিক এলাকায় ত্রাণের সমবন্টণ নিশ্চিত করতে হবে। দেখা যাচ্ছে জেলা উপজেলা শহরগুলোতে পরিমাণের তুলনায় বেশি ত্রাণ অথচ গ্রামে খুবই কম ৷ তাই জেলা প্রশাসন, সশস্ত্র বাহিনী বা রেড ক্রিসেন্ট সহ গ্রাম পর্যায়ে যায় এমন দলগুলোর কাছে ত্রাণ পৌঁছে দিয়ে গ্রাম পর্যন্ত পৌছানোর ব্যবস্থা করতে হবে ৷
2. সব জেলাতে সরকারি ত্রাণ সহায়তা ও নগদ অর্থ সহায়তা পর্যাপ্ত নয়, বাড়াতে হবে।
3. বিশুদ্ধ খাবার পানির সংকট দেখা দিয়েছে।
4. দুর্যোগ পরবর্তী পানি বাহিত রোগ-ব্যাধি মোকাবিলার প্রস্তুতি নিতে হবে।
5. নোয়াখালীতে বন্যার পানির তুলনায় বৃষ্টির পানি বেশি জমে আছে তাই এখানে উদ্ধারের থেকে বেশি প্রয়োজন ত্রাণ।
6. কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম অঞ্চলে পানি নেমে যাচ্ছে তবে বুরিচং এবং আশেপাশের এলাকার অবস্থা দুর্বিষহ।
7. শিশু খাদ্য, গোখাদ্য সরবরাহ নেই বললেই চলে।
*8. অসাধু ব্যাবসায়ীদের প্রকোপ বাড়ছে, সংকটকে সুযোগ হিসেবে নিয়ে প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদির দাম বাড়িয়ে দিয়েছে দ্বিগুণ। এদের শায়েস্তা করতে হবে ৷