দেশের চলমান পরিস্থিতি যখন অত্যন্ত নাজুক। তখন বাংলাদেশের প্রবাসীরা নতুন আন্দোলনের ডাক দিয়েছেন।
গত ৫ই আগস্টে স্বৈরাচারী হাসিনা পলায়নের পেছনে অন্যতম ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের।
ছাত্ররা যখন প্রবাসীদের কে অন্দোলনে শরিক হতে অনুরোধ করেন। তখন তারা দূর দেশে থেকে তাদের সক্ষমতা জানন দেন। নিজের চাকুরী,ব্যবসা এমনকি জীবন বাজি রেখে আন্দোলনে একাত্মতা পোষণ করেন।
অনেকে আন্দোলনে যুক্ত হয়ে বিদেশে চাকুরি হারিয়েছেন, জেল খেটেছেন। তবুও তারা চুপ থাকেননি।
কিন্তু ৫ই আগস্টের পর উপদেষ্টাদের রীতিমতো ব্যর্থতায় তারা হতাশ হয়েছে। ফলে তারা দাবি জানিয়েছেন,
- “অতিসত্বর উপদেষ্টা পরিষদ সংস্কার করতে হবে!
- উপদেষ্টা পরিষদ সংস্কার না হওয়া পর্যন্ত রেমিট্যান্স
শাট ডাউন” কর্মসূচী ঘোষণা করেন।
এদিকে হাসিনা সরকারের পতনের পর তিন মাসে বাংলাদেশে রেমিট্যান্স এসেছে ৭ বিলিয়ন ডলার। যা বাংলাদেশের রিজার্ভ শক্তিশালী করে তুলেছে। তবে বর্তমান সময়ে রাজনৈতিক দল এবং উপদেষ্টাদের ব্যর্থতা তারা মানতে রাজি না।
ফলে তারা অতি দ্রুত দেশের শান্তি ফেরাতে কর্মঠ ও বিপ্লবের স্পিরিট ধারণ করে এমন উপদেষ্টা চান। যতক্ষণ পর্যন্ত এই উপদেষ্টা পরিষদের সংস্কার না হবে। ততক্ষণ পর্যন্ত রেমিট্যান্স শাট ডাউন কর্মসূচি পালন করবেন প্রবাসীরা।