চট্টগ্রামে ইসকনের সন্ত্রাসীরা আমাদের চট্টগ্রাম জেলা আইনজীবী সমিতির সদস্য লোহাগাড়া চুনতির অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম আলিফ ভাইকে মেথরপট্টি রঙ্গম টাওয়ারের পিছনে নিয়ে জবেহ করে দেয়।
সাইফুল ঘটনাস্থলে শাহাদাত বরণ করেছেন। হাসপাতালে নেওয়ার পর নিশ্চিত করেছেন ডাক্তার।
গতকাল চিন্ময় প্রভুকে গ্রেফতার করার পর সারাদেশে উগ্রতার পরিচয় দেয় তার অনুসারীরা।
তারই ধারাবাহিকতায় আজ আদালতে তাকে তোলার সময় তার অনুসারীরা আদালত পাড়ায় হট্টগোলে করে,ভাংচুর করে রাস্তা বন্ধ করে দেয়। সনাতনী আইনজীবীরা একজোট হয়ে আদালতে তার জামিন চায়। আদলত জামিন নামঞ্জুর করলে এডভোকেট সাইফুলকে তারা অবরুদ্ধ করে রাখে।
পরে চিন্ময় দাসকে প্রিজন ভ্যানে তোলার সময় সেখানে তার অনুসারীরা হামলা চালায়। একপর্যায়ে এডভোকেট সাইফুলকে মেথরপট্টি রঙ্গম টাওয়ারের পিছনে নিয়ে জবেহ করে দেয়।
ইতোমধ্যে এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে সারাদেশে প্রতিবাদের ঝড় উঠে। ইস্কনকে নিষিদ্ধ করারও প্রতিবাদ উঠে।
এছাড়াও ইস্কনের সন্ত্রাসীরা চট্টগ্রামের বিভিন্ন মসজিদে হামলা চালায়। রাজনীতিবীদ ও সচেতন নাগরিকরা মনে করেন এটা পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে ইন্ধন। তারা দেশে সংখ্যালঘু কার্ড খেলে সফল হতে চাচ্ছে। তারই প্রেক্ষিতে বাংলাদেশে অবস্থিত ভারতীয় ‘র’ এর এজেন্ট তার দালালরা প্রতিনিয়ত দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে।
অনেকে বলছেন দেশে একটা কঠিন সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা লাগানোর জন্য গভীর চক্রান্ত চলছে। ছাত্রনেতারা দেশের ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের শান্ত থাকার আহ্বান জানায় এবং দ্রুত সময়ের মধ্যে দোষীদের শাস্তির দাবি জানায়।