ধর্মীয় সংগঠনের ব্যানার ব্যবহার করে বিভিন্ন দেশে ইসকন তার কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে।
তাদের উগ্রবাদী তথা হিন্দুত্ববাদী কার্যক্রমের কারণে সরাসরি নিষিদ্ধ করে কয়েকটি দেশ। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য চীন, মালয়েশিয়া, আফগানিস্তানসহ অসংখ্য দেশ। এছাড়াও সরাসরি নিষিদ্ধ না করলেও এ সংগঠনকে কঠিন নজরদারি করে ইন্দোনেশিয়া, কাজাখিস্তানসহ অনেক দেশ।
ইসকনের জন্ম হয় ১৯৬৬ সালে নিউইয়র্কে। চার্জে লেখাপড়া করা ধর্মগুরুর হাত ধরেই পরিচালিত হয় ইস্কন।
বলা হয়, খ্রিস্টানদের যোগসাজশে তৎপর ইসকন সংগঠন। ইজরায়েলের গোপন কার্যক্রম বাস্তবায়নে কৌশলে ইসকন কাজ করে।
বাংলাদেশে তারা স্বৈরাচারী হাসিনার আমলে শক্ত অবস্থান গড়ে তুললেও জুলাই বিপ্লবের পর তাদের মুখোশ উন্মোচন হতে থাকে।
ইসকনের বিরুদ্ধে সাধারণ মানুষের জমি দখল, নারী ধর্ষণ ও বিকৃত যৌনাচারেরও প্রমাণ পাওয়া যায়।
পার্শ্ববর্তী দেশ ভারত তাদেরকে মদদ দিচ্ছে বলেও অভিযোগ পাওয়া যায়।
সম্প্রতি এডভোকেট সাইফুলকে আদালত পাড়ায় তারা কুপিয়ে হত্যা করে। ফলে বাংলাদেশের আপামর-জনসাধারণ তাকে নিষিদ্ধ করার দাবি জানায়