যদি কোন ব্যক্তি জান্নাতের সর্বোচ্চ স্থানে থাকতে চায় তাহলে তার জন্য উচিত হচ্ছে,সে যেন রাত দিন আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের জিকিরের মধ্যে নিজেকে মশগুল রাখে! কেননা যে ব্যক্তি নিজের জিব্বাকে আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের জিকির দ্বারা তরতাজা রাখবে মহান মালিক ঐ ব্যক্তিকে জান্নাতের সর্বোচ্চ স্থান দান করবেন। সুবাহানাল্লাহ।
আর যে ব্যক্তি চাই যে,কাল কেয়ামতের কঠিন দিবসে যেদিন আরশে আজিমের ছায়া ছাড়া আর কোন ছায়া থাকবে না সেইদিন আল্লাহ রাব্বুল আলামিন তাকে আরশে আজিমের নিচে ছায়া দান করুক তাহলে তার জন্য উচিত হচ্ছে দুনিয়ার লোভ-লালসাকে পরিত্যাগ করা এবং বেশি বেশি আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের রাস্তায় দান-ছদকা করা। তাকওয়া অবলম্বন করা। কেননা যে ব্যক্তি দুনিয়ার লোভ-লালসা থেকে নিজেকে মুক্ত রাখতে পারবে এবং মহান মালিকের রাস্তায় বেশি বেশি দান সদকা করতে পারবে এবং তাকওয়া অবলম্বন করতে পারবে আল্লাহ রাব্বুল আলামীন কাল কেয়ামতের কঠিন দিবসে তাকে আরশের নিচে ছায়া দান করবেন। সুবাহানাল্লাহ সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি সুবহানাল্লাহিল আজিম।
আর যে ব্যক্তি তার অন্তরকে পবিত্র করতে চায় অন্তরকে নূরে নুরান্বিত করতে চায় ঐ ব্যক্তির জন্য উচিত হচ্ছে সে যেন বেশি বেশি আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের সৃষ্টি নিয়ে গভীর চিন্তা করে এবং আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের কুদরতি এই সৃষ্টি দেখে যেন তার সিজদায় লুটিয়ে পড়ে তার পবিত্রতা ঘোষণা করতে থাকে! কেননা যে ব্যক্তি আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের সৃষ্টি নিয়ে গভীর চিন্তা করে এবং আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের পবিত্রতা ও প্রশংসা ঘোষণা করে মহান মালিক ঐ ব্যক্তির অন্তরকে পবিত্র করে দেন। ঐ ব্যক্তির অন্তরকে নূর দ্বারা নুরান্বিত করে দেন। সুবাহানাল্লাহ সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি সুবহানাল্লাহিল আজিম।