যে ব্যক্তি তার দুনিয়ার জীবনকে নেক আমল দ্বারা সাজায় দুনিয়ার জীবনকে আখিরাতের জন্য প্রস্তুত করে কাল কেয়ামতের কঠিন দিবসে ঐ ব্যক্তি আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের বন্ধু হিসেবে গণ্য হবে। সুবাহানাল্লাহ।
যে ব্যক্তি তার দুনিয়ার জীবনে নিজের রাগ ক্রোধকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে ইসলামের বিধান ছাড়া দ্বীনই কোন কারণ ছাড়া অযথা কোনো রাগ দেখায় না ঐ ব্যক্তি সর্বদা আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের রহমতের ছায়াতলে অবস্থান করবে।
যে ব্যক্তি আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের সন্তুষ্টির জন্য দুনিয়ার আরাম আয়েশ ত্যাগ করবে কাল কেয়ামতের কঠিন দিবসে আল্লাহ রাব্বুল আলামীন ঐ ব্যক্তিকে তার কঠিন আযাব এবং গজব থেকে হেফাজত করবেন। মহান মালিক তাকে কঠিন শাস্তি থেকে নিরাপদ রাখবেন।
যে ব্যক্তির অন্তর অহংকার থেকে হিংসা-বিদ্বেষ থেকে আয়নার মতো পরিষ্কার থাকবে কাল কেয়ামতের কঠিন দিবসে হাশরের ময়দানে স্বয়ং আল্লাহ রব্বুল আলামিন সবার সামনে ঐ ব্যক্তির প্রশংসা করবেন ঐ ব্যক্তিকে মহান মালিক সবার সামনে স্বাগত জানাবেন।
যে ব্যক্তি দুনিয়ার জীবনে হারাম উপার্জন থেকে নিজেকে বিরত রাখবে হারাম খাদ্য খাওয়া থেকে নিজেকে নিরাপদ রাখবে কাল কেয়ামতের কঠিন দিবসে ঐ ব্যক্তি নবী-রাসূলদের সাথে থাকার সৌভাগ্য লাভ করবে। সুবাহানাল্লাহ সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি সুবহানাল্লাহিল আজিম।
আল্লাহ রাব্বুল আলামিন আমাদের প্রত্যেককে এই গুণগুলো অর্জন করার তৌফিক দান করুন আমীন।